রমযান মাসে জীবনে সময়ের অভাব দেখা দেয় - যে কোন ভালো মুসলিমের তো বটেই - আমার মত সাধারণ মুসলিমেরও। আমি তাই ভেবেছিলাম, রমযান মাসে আর কোন পোস্ট দেব না - নিতান্ত যদি দিইও, তবে তা হবে pure ধর্ম্-কর্ম নিয়ে। কিন্তু "সামু"র জনপ্রিয় ব্লগার
আবদুল্লাহ আল মনসুর-এর
"মহান আল্লাহ্ পাকের অশেষ রহমতে বিরাট দুর্ঘটনা হতে বেঁচে আসলাম" - এই শিরোনামের একটা পোস্ট পড়ে মনে হলো, এই লাইনে কিছু লেখা যেতে পারে। এখনই না লিখলে চিন্তাটা হয়তো সময়ের সাথে হারিয়েও যেতে পারে - তাই এখনই লিখতে বসলাম।
আমি জানি তার সমকালীন অনেক ব্লগীয় বন্ধু - যাদের সাথে তিনি হর-হামেশা ভাব বিনিময় করে থাকেন, তারা নাস্তিক বা এগনোস্টিক। কিন্তু
আবদুল্লাহ আল মনসুর বিশ্বাসী - আর সেই বিশ্বাস প্রকাশ করতে তিনি কখনো কূন্ঠা বোধ করেন না! আমার অনেক কয়টা
সেকেলে পোস্টে এসে তিনি ইতিবাচক মন্তব্য বা রেটিং দিয়ে গেছেন - আমি তখনই নিশ্চিত হয়েছি যে, তিনি আল্লাহয় বিশ্বাস করেন এবং তা নিয়ে লজ্জিতও নন। ব্লগে স্মার্ট্ বা সুশীল হতে হলে ধর্মানুভুতি না থাকা অথবা ধর্মানুভূতিকে কটাক্ষ করাটা যে একটা শর্ত - তিনি বোধহয় সেটা মনে করেন না। তবু
"মহান আল্লাহ্ পাকের অশেষ রহমতে বিরাট দুর্ঘটনা হতে বেঁচে আসলাম" শিরোনামের ভিতর যে গভীর কৃতজ্ঞতাবোধ ফুটে উঠেছে, তা হয়তো অনেককেই থমকে দেবে - অনেকটা ধরুন, যদি রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মেলনে, সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীতে গান শুনতে গিয়ে দেখেন যে, স.ম. তুকীউল্লাহ্ তার
(more…)